শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা

শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, দেশের শিশুদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, “আমরা আমাদের শিশুদের জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যত গড়ে তুলতে চাই।”

আরও খবর পেতে ভিজিট করুনঃ newsallx.com

শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা

এ লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাও প্রণয়ন করেছি। ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২২ উপলক্ষে

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে ‘টুঙ্গিপাড়া: হৃদয়ে পিতৃভূমি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

শেখ হাসিনা বলেন, “বাংলাদেশ আজ একটি উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে।

আমাদের বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করতে হবে। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।”

এ প্রসঙ্গে তিনি তার সরকারের রূপকল্প-২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ এর রূপরেখা তুলে ধরেন।

শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা

তিনি বলেন, ‘২১০০ সালের মধ্যে এই বাংলাদেশ কীভাবে গড়ে উঠবে, সে বিষয়ে আমি একটি পরিকল্পনা করেছি।’

পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘

আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে আমাদের শিশুরা যাতে নিরাপদে থাকে এবং সুন্দর জীবন পায়।

‘বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের অঙ্গীকার, সকল শিশুর সমান অধিকার’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এবার জাতীয় শিশু দিবস পালিত হচ্ছে।

অনুষ্ঠানটি জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় এবং ‘মুজিব বর্ষ’ শিরোনামের থিম সং ‘টুঙ্গিপাড়া: হৃদয়ে পিতৃভূমি’ শিরোনামের একটি অডিও ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনা অনুষ্ঠিত হতে দেখা গেছে ।

সকল শিশুর সমান অধিকার

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুহাম্মদ ফারুক খান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরা,

জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও শিশু প্রতিনিধি শেখ মুনিয়া ইসলাম বক্তব্য দেন।

এ সময় বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা ও শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন বলে গেছে ।

এছাড়াও মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ,

গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের জেলা শাখার সভাপতি চৌধুরী এমদাদুল হক উপস্থিত ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *